GANODERMA MASHROOMER MADICINAL VELU
গ্যানোডার্মা মাশরুমের ভেষজ (Herbal) গুনাবলী ও উপকারিতা
গ্যানোডার্মা মাশরুমের ভেষজ (Herbal) গুনাবলী ও উপকারিতা
* মাশরুমে আমিষ, শর্করা, চর্বি, ভিটামিন, মিনারেলের এমন সমন্বয় রয়েছে যা শরীরের "ইমিউনিটি সিষ্টেমকে" উন্নত করে।
* ফলে গর্ভবর্তী মা ও শিশুরা নিয়মিত মাশরুম খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি হয়।
* মাশরুমে চর্বি ও শর্করা কম থাকায় এবং আঁশ বেশি থাকায় এটি ডায়াবেটিস রোগীদের আদর্শ খাবার।
* মাশরুমে রয়েছে শরীরের কোলেস্টেরল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন, লোভাস্টটিন, এবং এনটাডেনিন।
* তাই নিয়মিত মাশরুম খেলে হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্ত থাকা যায়।
* মাশরুমে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ডি, যা শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে অত্যন্ত কার্যকর।
* মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে ফলিত এসিড ও লৌহ আছে, ফলে মাশরুম খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়।
* এছাড়া লিংকজাই-৮ নামক পদার্থ থাকায় এটি হেপাটাইটিস-বি জন্ডিসের প্রতিরোধক।
* মাশরুমে আছে বেটা-ডি, গ্লুকেন, ল্যাম্পট্রোল, ট্রাইটারপিনওয়েড ও বেনরজাপাইরিন, যা ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধ করে।
* মাশরুমে ট্রাইটারপিন থাকাতে, বর্তমানে বিশ্বে এটি এইডস্ প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
* মাশরুমে ইলুডিন এস থাকাতে আমাশয়ের উপকার হয়।
* মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে গ্লাইকোজেন থাকাতে শক্তিবর্ধক হিসাবে কাজ করে, তাই যৌন অক্ষম রোগীদের জন্য মাশরুম একটি মহৌষধ।
* মাশরুমে এডিনোসিন থাকাতে এটি ডেঙ্গুজ্বরের প্রতিরোধক।
* মাশরুমে স্ফিঙ্গলিপেড এবং ভিটামিন বি-১২ বেশি থাকায় নার্ভ ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ রাখে।
মাশরুম খেলে মেরুদন্ড দৃঢ় থাকে।
* এতে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম আছে, যা হজমে সহায়ক, রুচিবর্ধক ও পেটের পীড়া নিরাময়ক।
* এতে নিউক্লিক এসিড ও এন্টি এলার্জেন থাকায়, কিডনি ও এলার্জি রোগের প্রতিরোধক।
* মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ সালফার সরবরাহকারী এমাইনো এসিড থাকায় নিয়মিত গ্রহনে চুল পড়া ও চুল পাকা প্রতিরোধ করে।
সুএঃ সাপ্তাহিক ২০০০, ডিসেম্বর ২০০৪
* মাশরুমে আমিষ, শর্করা, চর্বি, ভিটামিন, মিনারেলের এমন সমন্বয় রয়েছে যা শরীরের "ইমিউনিটি সিষ্টেমকে" উন্নত করে।
* ফলে গর্ভবর্তী মা ও শিশুরা নিয়মিত মাশরুম খেলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সৃষ্টি হয়।
* মাশরুমে চর্বি ও শর্করা কম থাকায় এবং আঁশ বেশি থাকায় এটি ডায়াবেটিস রোগীদের আদর্শ খাবার।
* মাশরুমে রয়েছে শরীরের কোলেস্টেরল কমানোর অন্যতম উপাদান ইরিটাডেনিন, লোভাস্টটিন, এবং এনটাডেনিন।
* তাই নিয়মিত মাশরুম খেলে হৃদরোগ ও উচ্চ রক্তচাপ থেকে মুক্ত থাকা যায়।
* মাশরুমে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম, ফসফরাস ও ভিটামিন ডি, যা শিশুদের দাঁত ও হাড় গঠনে অত্যন্ত কার্যকর।
* মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে ফলিত এসিড ও লৌহ আছে, ফলে মাশরুম খেলে রক্তশূন্যতা দূর হয়।
* এছাড়া লিংকজাই-৮ নামক পদার্থ থাকায় এটি হেপাটাইটিস-বি জন্ডিসের প্রতিরোধক।
* মাশরুমে আছে বেটা-ডি, গ্লুকেন, ল্যাম্পট্রোল, ট্রাইটারপিনওয়েড ও বেনরজাপাইরিন, যা ক্যান্সার ও টিউমার প্রতিরোধ করে।
* মাশরুমে ট্রাইটারপিন থাকাতে, বর্তমানে বিশ্বে এটি এইডস্ প্রতিরোধক হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
* মাশরুমে ইলুডিন এস থাকাতে আমাশয়ের উপকার হয়।
* মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে গ্লাইকোজেন থাকাতে শক্তিবর্ধক হিসাবে কাজ করে, তাই যৌন অক্ষম রোগীদের জন্য মাশরুম একটি মহৌষধ।
* মাশরুমে এডিনোসিন থাকাতে এটি ডেঙ্গুজ্বরের প্রতিরোধক।
* মাশরুমে স্ফিঙ্গলিপেড এবং ভিটামিন বি-১২ বেশি থাকায় নার্ভ ও স্পাইনাল কর্ড সুস্থ রাখে।
মাশরুম খেলে মেরুদন্ড দৃঢ় থাকে।
* এতে প্রচুর পরিমাণে এনজাইম আছে, যা হজমে সহায়ক, রুচিবর্ধক ও পেটের পীড়া নিরাময়ক।
* এতে নিউক্লিক এসিড ও এন্টি এলার্জেন থাকায়, কিডনি ও এলার্জি রোগের প্রতিরোধক।
* মাশরুমে প্রচুর পরিমাণ সালফার সরবরাহকারী এমাইনো এসিড থাকায় নিয়মিত গ্রহনে চুল পড়া ও চুল পাকা প্রতিরোধ করে।
সুএঃ সাপ্তাহিক ২০০০, ডিসেম্বর ২০০৪
Comments
Post a Comment